আমাকে খুঁজে বিমার টাকা দিয়েছে মেটলাইফ : নকীব খান

Bartoman Protidin

৯ দিন আগে শনিবার, ডিসেম্বর ২১, ২০২৪


#

মেয়াদ পূর্তির পর বিমার টাকা পেতে কোম্পানির পেছনে ঘুরতে ঘুরতে পায়ের জুতা ক্ষয় হয়ে যায়। তারপরও মেলে না বিমার টাকা। কষ্টে উপার্জিত অর্থ ফিরে পেতে করতে হয় মামলা ও দেন-দরবার। বিমা খাতের সেই অবস্থার পরিবর্তন  এনেছে বহুজাতিক বিমা কোম্পানি মেটলাইফ বাংলাদেশ। এই বিমা কোম্পানিটি মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নিজেরাই খুঁজে বের করে বিমার টাকা দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিখ্যাত ব্যান্ড রেনেসাঁর প্রতিষ্ঠাতা নকীব খান।

৯০ দশকের বিখ্যাত ব্যান্ডের এ প্রতিষ্ঠাতা ঢাকা পোস্টকে বলেন, আমার বিমা ম্যাচিউর হয়েছে। আমার ভিউ আছে, আমি টাকা পাব। নরমালি পাওনাদাররা বিমার টাকা খুঁজে খুঁজে নেন। এখানে উল্টো হয়েছে, আমাকে খুঁজে বের করেছে মেটলাইফ। খুব সহজে আমার পাওনা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে কোম্পানিটি। এ জন্য মেটলাইফকে ধন্যবাদ।

‘মন শুধু মন ছুঁয়েছে, ‘এখন অনেক রাত’, ‘তোরে পুতুলের কথা মত সাজিয়ে’ গানের মতো অসংখ্য কালজয়ী গানের এ সুরকার বলেন, নিজের আর পরিবারের কথা চিন্তা করে মেটলাইফে ২০ বছর মেয়াদি বিমা করেছিলাম। বিমা করে কেউ মৃত্যু ঠেকাতে পারব, বিষয়টা এমন নয়। এটা হচ্ছে একটা কভারেজ, এর মাধ্যমে একদিকে ফোর্স সেভিং হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে সন্তান, স্ত্রী বা পরিবারের কথা চিন্তা করে জমাচ্ছেন। সেটা আপনি লাভসহ ফেরত পাচ্ছেন। আর যদি আল্লাহ না করুক কোনো দুর্ঘটনা হয় তবে তার কভারেজ তো পাচ্ছেনই।

তিনি বলেন, বার বার প্রিমিয়াম দেওয়ার কথা মনে রাখার ভোগান্তি এড়াতে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি ইলেক্টনিক ফান্ড ট্রান্সফার(ইএফটিএন) ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতি মাসে অটোমেটিক্যালি বিমার প্রিমিয়ামের টাকা জমা হয়েছে। আমাকে কোনো চিন্তাও করতে হয়নি। আমি নিশ্চিন্তে প্রিমিয়ামের টাকা জমা দিতে পেরেছি। এটা আমার জন্য ভালো অভিজ্ঞতা।

সবচেয়ে ভালো লেগেছে, মেয়াদ পূর্তির পরপরই আমাকে খুঁজে বিমার টাকা পরিশোধ করেছে মেটলাইফ। অথচ অন্যান্য কোম্পানিতে বিমার টাকা পেতে নানারকম তিক্ত অভিজ্ঞতার শিকার হতে হয়। বিমা খাতের প্রতি মানুষের যে তিক্ত ধারণা, মেটলাইফ সেটি পাল্টে দিচ্ছে।

কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, মেটলাইফ বিম দাবি নিষ্পত্তির শক্তিশালী ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে। মেটলাইফ বাংলাদেশের পলিসি হোল্ডাররা ২০২২ সালে তাদের বিমা পলিসি থেকে ২,৫৪৮ কোটি টাকা পেয়েছেন।

global fast coder
ইউটিউব সাবস্ক্রাইব করুন  
Link copied